স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে হলে স্ট্রোকের পরিবর্তনযোগ্য কারণ/ ঝুঁকিসমূহকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যেমন –
১) রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশী থাকলে তা কমাতে হবে।
২) উচ্চ রক্তচাপ থেকে থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৩) ডায়াবেটিস থেকে থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৪) ধূমপান বর্জন করতে হবে।
৫) অ্যালকোহল পানের অভ্যাস থেকে থাকলে তা বর্জন করতে হবে।
৬) লবণ কম খেতে হবে।
৭) শাক-সবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে।
৮) নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করতে হবে।
৯) শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখতে হবে।
১০) দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।